নিহত সাবিনা খাতুনের বড় বোন শারমিন খাতুন বলেন, গত দুই মাস পূর্বে কুঞ্জনগর গ্রামের ওলি বিশ্বাসের ছেলে বিদ্যুতের সাথে তার ছোট বোন সাবিনার বিয়ে হয়। ইতোপূর্বে বিদ্যুৎ চারটি বিয়ে করেছিলো শারীরিক সমস্যার কারনে অন্য বউরা চলে গেছে। বিদ্যুৎ প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে আমার বোনকে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে বিদুৎ ও তার পরিবারের সদস্যরা সাবিনা খাতুনের উপর মানষিক নির্যাতন করতো।
মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর ছোট বোন সাবিনাকে আমার ভাই মাকুল সহ কয়েকজন নিতে যায়। ভাইদের সাথে সাবিনাকে না পাঠিয়ে তাদের মারধর করে তাড়িয়ে দেয় বিদ্যুৎ ও তার পরিবারের সদস্যরা। এরপর রাতেই সাবিনার মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। হত্যার পরপরই বিদ্যুৎ সহ তার পরিবারের সদস্যরা পালিয়ে গেছে।
বিদ্যুত সহ তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক থাকায় হত্যাকান্ডের বিষয়ে তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নী।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক বলেন,মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।