খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের জলমহাল খননের নাম করে কোদালিয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে সুনামগঞ্জ , শাল্লা, আজমিরীগঞ্জ ও জলসুখা আঞ্চলিক মহাসড়কে প্রতি ঘনফুট ১০থেকে১২ টাকা দরে বালু বিক্রি করছে জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামের সাবেক মেম্বার শাহজাহান মিয়াসহ আরও কয়েকজন প্রভাবশালী লোক। শেয়ারে এইসব ব্যবসা চলিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় লোকজন এত দিন মুখ ভয়ে বন্ধ রেখে ছিল। কিন্তু তাহাদের ফসলি জমি নষ্ট হওয়ায় এবং রাস্তা ঘাট ভেঙে পরছে । আজ জলসুখা ইউনিয়নের ও নোয়াগড়ের লোকজন জলসুখা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফয়েজ আহমেদ খেলু সাথে দেখা করে বিস্তারিত জানায় তার খেলু চেয়ারম্যান সহ লোকজন বালু উত্তোলনের জায়গায় গিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেয়। এই বিষয় নিয়ে জলসুখা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ফয়েজ আহমেদ খেলুর সঙ্গে আলোচনা করলে তিনি জানান। এলাকার লোকজন আমার কাছে এসে তাদের তাহাদের সমস্যার কথা বলে এই ভাবে বালু উত্তোলন হলে তাদের বাড়ি ঘর ভেঙ্গ পরবে নদিতে রাস্তা ফসলি জমিত নষ্ট হচ্ছে।। এই কথা শুনে এলাকার লোক জন কে নিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেই। এই বিষয় নিয়ে আজমিরীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউ এন ও) সঙ্গে ও আলোচনা করেছি। এইবিষয় নিয়ে আজমিরীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতানা সালেহা সুমির সঙ্গে আলোচনা করতে ফোন দিলে তিনি জানান আমি এখন একটি মিটিংয়ে আছি। এই বিষয় নিয়ে পরে কথা বলব