আজমিরীগঞ্জ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আজমিরীগঞ্জ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
কাকাইলছেওয়ে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চুরি করে পালানোর সময় পুলিশের হাতে ধরা

কাকাইলছেওয়ে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চুরি করে পালানোর সময় পুলিশের হাতে ধরা

আব্দুল মজিদ, কাকাইলছেও প্রতিনিধি :
আজমিরীগঞ্জে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চুরি করে পালানোর সময় মানিক মিয়া নামে এক চুরকে আটক করেছে এসআই জয়ন্ত।

আটককৃত চুরের নাম মানিক মিয়া (১৯) পিতার নাম জয়নাল মিয়া। সে কাকাইলছেও ইউনিয়নের আনন্দপুর এর বাসিন্দা। 

শনিবার (০২/১১/২০২৪) আনুমানিক ১ টার দিকে মোঃ রুবেল ভূঁইয়ার বাড়িতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। 

মানিক মিয়া অটোরিকশা চুরি করে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আজমিরীগঞ্জ থানা পুলিশ ২.৩০ মিনিটের দিকে সন্দেহ জনকভাবে মানিক মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অটোরিকশাটি চুরি করে এনেছে বলে জানায়। পরে পুলিশ অটোরিকশা সহ মানিক মিয়াকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। 

খবর পেয়ে ভুক্তভোগী অটোরিকশার মালিক আশিক মিয়া থানায় উপস্থিত হয়ে মানিক মিয়ার বিরুদ্ধে অটোরিকশা চুরির মামলা দায়ের করে।

আজমিরীগঞ্জ থানার এসআই জয়ন্ত জানান, মানিক মিয়াকে কোর্টে প্রেরণ করে রিমান্ড চাওয়া হবে।

আজমিরীগঞ্জে তুচ্ছ  ঘটনাকে কেন্দ্র  করে ২ ঘন্টা ব্যাপি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে  আহত শতাধিক

আজমিরীগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ ঘন্টা ব্যাপি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত শতাধিক

মোঃ আশিকুর রহমান, আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা পশ্চিমভাগে ছোট বাচ্চাদের ঝগড়া কে কেন্দ্র করে  ২ঘন্টা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে   আহত প্রায় শতাধিক । এই ঘটনাটি ঘটে ৯ই সেপ্টেম্বর রোজ সোমবার সকাল ১০ঘটিকায়, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা ইউনিয়নে পশ্চিমবাগ কদম তারা গ্রামে । স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়  শিবপাশা ইউনিয়নে পশ্চিমবাগ কদম তারা গ্রামের দুলু মেম্বার ও মলাই মিয়া দুই গ্রুপের মধ্যে  সংঘর্ষ হয়। স্থানীয় সূত্রে  জানা যায়,  গত রবিবার বিকেলে দুলু মেম্বারের ছেলে ও মলাই মিয়ার ভাতিজার মধ্যে  ঝগড়া হয় । এই নিয়ে গত রবিবার রাতে উভয় পক্ষ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া  হয়। পরিশেষে শালিশের  মাধ্যমে  উভয় পক্ষকে  শান্ত করা হয়। এরই জের ধরে সোমবার সকাল ১০ঘটিকায় দুই পক্ষের মহিলাদের কথা-কাটাকাটি নিয়ে  রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ জড়িয়ে পরে দুই গ্রুপের লোকজন।    দীর্ঘ  প্রায় ২ ঘন্টা সংঘর্ষের পর শিবপাশা ফাঁড়ির পুলিশ  ও এলাকার লোক জনের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এতে উভয় পক্ষে  শতাধিক আহত হয়। আহতদের  আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বানিয়াচং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। গুরুতর আহতদের হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। এখন ও  পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ও এলাকায়  থমথমে বিরাজ করছে।

এই বিষয়ে আজমিরীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ডালিম আহমেদ বলেন,তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র দু'পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছিলো আমরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি,এই বিষয়ে অভিযোগ ফেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আজমিরীগঞ্জে ৯দিন পর থানা পুলিশের কার্যক্রম শুরু

আজমিরীগঞ্জে ৯দিন পর থানা পুলিশের কার্যক্রম শুরু


আজমিরীগঞ্জে ৯দিন পর থানা পুলিশের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দুপুরে আজমিরীগঞ্জ থানায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ইমন চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল ভৌমিক, বিএনপি ও সকল অঙ্গ সংঘটনের নেতৃবৃন্দ, খেলাফত মজলিস ও জামাতের নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ সাংবাদিকবৃন্দ প্রমূখ। এসময় সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ইমন চৌধুরী উপস্থিত সকলের প্রতি শান্তিপূর্ণ আজমিরীগঞ্জ উপজেলা গড়তে সকল ধরনের রাজনৈতিক উস্কানীমূলক কাজে লিপ্ত না থাকার আহ্বান জানান। 

পাশাপাশি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বাত্মক সহোযোগিতা করতেও উপস্থিত বলেন তিঁনি। আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ডালিম আহমেদ বলেন, আজমিরীগঞ্জের সকল নাগরিকের জন্য সকল ধরনের সেবা দিতে আজমিরীগঞ্জ থানা পুলিশ সর্বদা কাজ করে যাবে।

আজমিরীগঞ্জের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান সজীবের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িতে হামলা, ভাংচুর

আজমিরীগঞ্জের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান সজীবের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িতে হামলা, ভাংচুর

আজমিরীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের যুগ্মআহবায়ক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান মমিনুর রহমান সজীবের বাড়ি ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। এতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সজীব ও তার পরিবারের সদস্যা। মমিমুনর রহমান সজীব বলেন, ‘৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের পর আমাদের দলের নেতাকর্মীদের উপর হামলা-নির্যাতন ও গণগ্রেফতার শুরু হয়। গ্রেফতার এড়াতে অন্যান্য নেতাকর্মীদের ন্যায় আমিও আত্মগোপন করি। ওই দিন বিকেলে উপজেলা সংলগ্ন আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও অফিস ভাংচুর করা হয়। ব্যবস প্রতিষ্ঠান থেকে নগদ অর্থ, ধান, চালসহ প্রায় ৭০ লাখ টাকার মালামাল লুট করা হয়। রাতে আমার বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করা হয়। এ সময় স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়’। 

সজীব জানান, হামলার পর তার পরিবারের সদস্য অনেকটা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তিনি এ ব্যাপারে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন এবং তার লুট হওয়া মালামাল উদ্ধারের দাবি জানান।